Saturday, 19 April, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110

আবারও বিমানবন্দরে বোমা হামলার হুমকি

অনলাইন ডেস্কঃ

প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


ছবি - সংগৃহীত

আবারো শাহজালাল বিমানবন্দরে বিস্ফোরক রয়েছে বলে মোবাইলে বার্তা এসেছে। এবার মালয়েশিয়ান নম্বর থেকে আসা এই তথ্যের প্রেক্ষিতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নজিরবিহীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বিমানবন্দরে নিরাপত্তায় নিয়োজিত এভিয়েশন সিকিউরিটি ফোর্স, এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে।

বিমানবন্দরে বাইরে থেকে শুরু করে ভেতরের সব জায়গায় তল্লাশি করছে আইনশৃঙ্খলায় নিয়োজিত সদস্যরা। হুমকির প্রেক্ষিতে গতরাতে সেনাবাহিনীর একটি চৌকস দলও মোতায়েন করা হয়। সকালে এই দলটি বিমানবন্দর ছেড়ে যায়। 

এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার কাওসার আহমেদ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গোয়েন্দা সূত্র মনে করছে, গতকাল পাকিস্তান থেকে দেয়া বার্তাটি ভুল প্রমাণিত হয়। মালয়েশিয়া থেকে আসা বার্তাটিও ভুয়া হবার সম্ভাবনা বেশি।

জানা যায়, বুধবার দিবাগত গভীর রাতে মালয়েশিয়ান একটি নম্বর থেকে বিমানবন্দরের ভেতরে কোনও একটি স্থানে লাগেজের ভেতর বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্য রয়েছে বলে জানানো হয়। রাত ২টার দিকে এটি বিস্ফোরণ হতে পারে বলেও ওই নম্বর থেকে আসা বার্তায় বলা হয়।

এর পরপরই বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়িয়ে দেয়। এভসেকের নিয়ন্ত্রণাধীন বিমান বাহিনী বিশেষ প্রশিক্ষিত দল, কুইক রেসপন্স ফোর্স (কিউআরএফ), এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের কুইক রেসপঞ্জ টিম, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সোয়াটসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিশেষ তৎপরতা শুরু করে। এমনকি সেনাবাহিনীর বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একটি দলও এই তৎপরতায় অংশ নেয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনও ধরনের বিস্ফোরকের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।

এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের কর্তব্যরত অফিসার এএসপি কাওসার আহমেদ বলেন, রাতে মালয়েশিয়ান নম্বর থেকে একটি লাগেজের ছবি দিয়ে বলা হয় বিমানবন্দরে ভেতরে এই ধরনের ব্যাগে বিস্ফোরকদ্রব্য রয়েছে। এটি বিস্ফোরণও হতে পারে। বিষয়টি বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে অবহিত করার পরপরই নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। বিস্ফোরকদ্রব্য খোঁজার জন্য ব্যাপক তল্লাশিও চালানো হয়। কিন্তু এর অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।

তিনি বলেন, বর্তমানে এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা এখনও বলবৎ রয়েছে। বহিরাঙ্গনে সন্দেহজনক হলেই তল্লাশির আওতায় আনা হচ্ছে। এছাড়া ভেতরে যাত্রীদের লাগেজও শতভাগ স্ক্যানিংয়ের আওতায় আনা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, বুধবার ইটালির রোম থেকে ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে আগত বিমান বাংলাদেশের একটি ফ্লাইটে বিস্ফোরকদ্রব্য রয়েছে বলে পাকিস্তানি মোবাইল থেকে ম্যাসেজ দেওয়া হয়। পরবর্তীতে প্রায় ৬ ঘণ্টা তল্লাশির পর এ ধরনের বিস্ফোরকের আলামত পাওয়া যায়নি।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত